শব্নম্ 
শবনম। :)
সৈয়দ মুজতবা আলী ১৯২৭ থেকে ১৯২৯ সাল পর্যন্ত কাবুলের একটি কলেজে ইংরেজি ও ফ্রেঞ্চ ভাষার শিক্ষক হিসেবে অধ্যাপনা করেন। কাবুলবাসের অভিজ্ঞতা নিয়ে তাঁর সবচেয়ে বিখ্যাত উপন্যাস দেশে বিদেশে গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয় বৈশাখ ১৩৫৬ বঙ্গাব্দে। সে বইতে উল্লেখিত ঘটনাবলির উপর ভিত্তি করেই তিনি পরবর্তীতে রচনা করেছিলেন আত্মজৈবনিক উপন্যাস শবনম।
উপন্যাস-ই? মুহম্মদ এনামুল হক উত্তর দিয়েছেন এভাবে—
‘ঘটনাপ্রবাহসঞ্জাত চরিত্রসৃষ্টিই উপন্যাসের মূল উপাদান এবং তাহাই ইহাতে অনুপস্থিত।’
তবে নাটক? না, নাটকের কোন বৈশিষ্ট্যও এতে নেই। তবে শবনম কি সাহিত্যের চির অভিজাত শাখা কাব্য?
হ্যাঁ, ভাবমধুর ও রসঘন কাব্যের সমাহার যদি কাব্য হয়, তবে শবনম হয়তো তাই-ই।
শিক্ষকতা পেশার ভিত নিয়েই আলী সাহেব গিয়েছিলেন আফগানিস্তানে। আর প্রভাবশালী স্থানীয় সর্দার আওরঙ্গজেব খানের একমাত্র দুহিতা শবনম। ইংরেজদের মতো সাদামাটাভাবে বলতে গেলে যার ছিল চারটে বি-ই। ‘বিউটি, ব্রেন, বার্থ, ব্যাঙ্ক’।
দুঁদে আঁকিয়ে শবনম কথায় কথায় আওড়াতো কবিতা। তার প্রতি মুহূর্তে উদ্ধৃত পংক্তিমালা শুনেও মজনূন লেখকের মতোই আমিও শুধাইনি কখনো– ‘তুমি বাস্তবে বাস করো না কাব্যলোকে?’
শবনমের কাহিনি এমনই টসটসে কোবতে জারক রসে মাখানো যে, তা থেকে গল্পের বুনোট ছেঁকে সারসংক্ষেপ তুলে আনা প্রায় বেসম্ভব ব্যাপার!
যে ইরানি কবির শ্লোক ধার নিয়ে আলীজা স্বয়ং এই কাব্যগ্রন্থের বৈশিষ্ট্য ব্যাক্ত করেছেন, তার অনুবাদটুকু ধার নেওয়া যাক—
সেই বিচ্ছেদের আগে বলে গিয়েছিলেন একটি কথাই–
‘আমার বিরহে তুমি অভ্যস্ত হয়ে যেও না।’
শবনম নয় আমার মতো সাধারণ ধনজনের বিত্ত। যাকে গ্রন্থালোচনা শ্রেণীতে সারিবদ্ধ করে ছোট্ট পরিসরে পরিচিত করা যাবে অপরিচিত পাঠকের কাছে। ‘কামের চশমা পড়িয়া মোহকে যারা প্রেম বলে, এই প্রেম সেই প্রেম নহে।’
সবচেয়ে বেশি এবং সবচেয়ে ক্ষুদ্রতর নিয়ে যা– সেই ইনফিনিটি এই শবনম।
যিনি পড়েছেন, তিনি হয়তো জানেন মূল্য.. হয়তো এখনো নয়।
কিন্তু যিনি এখনো পড়েননি, প্রিয় পাঠক– হাতে নিয়েই দেখুন একবার, প্রিয় অবসরে।
যুক্তিহীন মুগ্দ্ধ পাঠকের আলাপচারিতা আপাতত এটুকুই।
শবনম সমপরকে বোদধা, অবোধ এবং নিরবোধেরা সচরাচর বেশ ইতিবাচক কথা বলে থাকেনসুতরাং এটা আশচরয লাগতে পারে যে, যে শবনম পডেনি তাকে যদি পুরো কাহিনীর একটা সারাংশ বলা হযতাহলে নিরঘাত ঢলঢলে একটা পরেমের কাহিনী ভেবে বসবে এবং এটা তা-ই হতে পারতোযদি না মুজতবা আলীর অসাধারণ ভাষা আমাদের চোখে একটা রঙিন চশমা পডিযে রাখতোবেশ কযেক বছর আগে পডেছিলাম মুজতবা আলীর শহর-ইযার (১৯৬৯) শবনম (১৯৬০)-এর সাথে একে মেলানোটা হযতো ঠিক হবে না, কিনতু সমৃতি যদি পরতারণা না করে থাকে, তাহলে উপনযাস দুটো ঠিক না মিলিযেও পারা যাচছে না গলপের দিক দিযে
"গোডা আর শেষ, এই সৃষটিরজানা আছে বল কার? পরাচীন এ পুঁথি গোডা আর শেষপাতা কটি ঝরা তার?" বইযের দুই-তৃতীযাংশ শেষ হবার পরের অনুভূতি আর পুরোটা শেষ হবার বোধের মাঝে যে কি আকাশ-পাতাল তফাত হতে পারে এই বই পডে তা বুঝলাম কি বযপতি সে বোধের! সৈযদ মুজতবা আলী যথারথ গুরুশিষয!'আকাশ আননদপূরণ না রহিত যদিজডতার নাগপাশে দেহ মন হইত নিশচল''ফদল' আর 'রহমৎ'- উচছবসিত দাকষিণয ও করুণা...

রিভিউ দেযার জনয নিচের কোটেশনটাই যথেষট'উঠি'আমি বললুম, 'আবার কবে দেখা হবে?'...বললে, 'তুমি শুধু বিশবাস কর, তোমাকে দেখবার জনয আমার যে বযাকুলতা, তুমি কখনো সেটা ছাডিযে যেতে পারবে না''আমি বিশবাস করি না''দযা করে কর! শানতি পাবার ওই একমাতর পথ না হলে পাগলের মতো ছুটোছুটি করবে আর দেখ, তুমি যদি আমার কথাটা বিশবাস কর, তবে যদি কখনো আমার শকতিকষয হয, তবে তখন আমি বিশবাস করব যে আমাকে পাবার জনয তোমার যে বযাকুলতা সেটা আমি ছাডিযে যেতে পারব না তখন আমি পাব শানতি'দোরের কাছে এসে শেষ কথা বললে, 'আমার বিরহে তুমি অভযসত হযে যেয
রিভিউ দেযার জনয নিচের কোটেশনটাই যথেষট'উঠি'আমি বললুম, 'আবার কবে দেখা হবে?'...বললে, 'তুমি শুধু বিশবাস কর, তোমাকে দেখবার জনয আমার যে বযাকুলতা, তুমি কখনো সেটা ছাডিযে যেতে পারবে না''আমি বিশবাস করি না''দযা করে কর! শানতি পাবার ওই একমাতর পথ না হলে পাগলের মতো ছুটোছুটি করবে আর দেখ, তুমি যদি আমার কথাটা বিশবাস কর, তবে যদি কখনো আমার শকতিকষয হয, তবে তখন আমি বিশবাস করব যে আমাকে পাবার জনয তোমার যে বযাকুলতা সেটা আমি ছাডিযে যেতে পারব না তখন আমি পাব শানতি'দোরের কাছে এসে শেষ কথা বললে, 'আমার বিরহে তুমি অভযসত হযে যেয
#শবনম#সৈযদ_মুজতবা_আলীবিঃদরঃ - এটা কোন রিভিউ না...শবনমের মত একটি মাসটারপিসের রিভিউ লেখার মত যোগযতা এখনও আমার হযে উঠেনি আর সামানয এক পাঠক হযে এই দুঃসাহস আমি করতেও পারি নাবেশ কিছুদিন হলো শবনম শেষ করেছি কিনতু রিভিউ লিখব না বলেই কিছু লেখা হযে উঠেনি শবনমকে নিযে তবে পাঠক হিসেবে শবনমকে নিযে কিছু অনুভূতি তো পরকাশ করা যেতেই পারে এটা ভেবেই আজ হঠাৎ করেই লিখতে বসে পডলাম কিছু এলোমেলো অনুভূতি, ভালোলাগা আর মতামত নিযে পরথমেই ছোটট একটি মতভেদ দিযে শুরু করি অনেক রিভিউযার শবনম-এর রিভিউটা শুরু করে এর কাহিনী-সংকষেপ
Syed Mujtaba Ali
Hardcover | Pages: 160 pages Rating: 4.05 | 603 Users | 70 Reviews

Particularize Books During শব্নম্
Original Title: | শব্নম্ |
ISBN: | 9844064228 |
Edition Language: | Bengali |
Characters: | আব্দুর রহমান, শবনম, মজনুন, জানেমন |
Setting: | Kabul(Afghanistan) |
Chronicle In Favor Of Books শব্নম্
আমি বোকা পাঠক। এ পর্যন্ত পড়া সবচেয়ে সেরা কিংবা সবচেয়ে প্রিয় প্রেমের উপন্যাসের কথা জিজ্ঞেস করলে যেকোন সময়ে গাঁক গাঁক করে একটাই নাম আওড়াই।শবনম। :)
সৈয়দ মুজতবা আলী ১৯২৭ থেকে ১৯২৯ সাল পর্যন্ত কাবুলের একটি কলেজে ইংরেজি ও ফ্রেঞ্চ ভাষার শিক্ষক হিসেবে অধ্যাপনা করেন। কাবুলবাসের অভিজ্ঞতা নিয়ে তাঁর সবচেয়ে বিখ্যাত উপন্যাস দেশে বিদেশে গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয় বৈশাখ ১৩৫৬ বঙ্গাব্দে। সে বইতে উল্লেখিত ঘটনাবলির উপর ভিত্তি করেই তিনি পরবর্তীতে রচনা করেছিলেন আত্মজৈবনিক উপন্যাস শবনম।
উপন্যাস-ই? মুহম্মদ এনামুল হক উত্তর দিয়েছেন এভাবে—
‘ঘটনাপ্রবাহসঞ্জাত চরিত্রসৃষ্টিই উপন্যাসের মূল উপাদান এবং তাহাই ইহাতে অনুপস্থিত।’
তবে নাটক? না, নাটকের কোন বৈশিষ্ট্যও এতে নেই। তবে শবনম কি সাহিত্যের চির অভিজাত শাখা কাব্য?
হ্যাঁ, ভাবমধুর ও রসঘন কাব্যের সমাহার যদি কাব্য হয়, তবে শবনম হয়তো তাই-ই।
শিক্ষকতা পেশার ভিত নিয়েই আলী সাহেব গিয়েছিলেন আফগানিস্তানে। আর প্রভাবশালী স্থানীয় সর্দার আওরঙ্গজেব খানের একমাত্র দুহিতা শবনম। ইংরেজদের মতো সাদামাটাভাবে বলতে গেলে যার ছিল চারটে বি-ই। ‘বিউটি, ব্রেন, বার্থ, ব্যাঙ্ক’।
দুঁদে আঁকিয়ে শবনম কথায় কথায় আওড়াতো কবিতা। তার প্রতি মুহূর্তে উদ্ধৃত পংক্তিমালা শুনেও মজনূন লেখকের মতোই আমিও শুধাইনি কখনো– ‘তুমি বাস্তবে বাস করো না কাব্যলোকে?’
শবনমের কাহিনি এমনই টসটসে কোবতে জারক রসে মাখানো যে, তা থেকে গল্পের বুনোট ছেঁকে সারসংক্ষেপ তুলে আনা প্রায় বেসম্ভব ব্যাপার!
যে ইরানি কবির শ্লোক ধার নিয়ে আলীজা স্বয়ং এই কাব্যগ্রন্থের বৈশিষ্ট্য ব্যাক্ত করেছেন, তার অনুবাদটুকু ধার নেওয়া যাক—
মা আজ্ আঘাজ্ ব আন্জামি জহনাবি- খবরীম,তাইই হয়তো শব-ই- জুফফাফের ফুল শুকোনোর আগেই হারিয়ে যান শবনম।
ঔব্বল্ ব আখিরি ই-কুহনি কিতাব উফ্ তাদহ্ অসৎ”…
গোড়া আর শেষ এই সৃষ্টির জানা আছে বলো কার?
প্রাচীন এই পুঁথি গোড়া আর শেষে পাতা ক-টি ঝরা তার!
সেই বিচ্ছেদের আগে বলে গিয়েছিলেন একটি কথাই–
‘আমার বিরহে তুমি অভ্যস্ত হয়ে যেও না।’
শবনম নয় আমার মতো সাধারণ ধনজনের বিত্ত। যাকে গ্রন্থালোচনা শ্রেণীতে সারিবদ্ধ করে ছোট্ট পরিসরে পরিচিত করা যাবে অপরিচিত পাঠকের কাছে। ‘কামের চশমা পড়িয়া মোহকে যারা প্রেম বলে, এই প্রেম সেই প্রেম নহে।’
সবচেয়ে বেশি এবং সবচেয়ে ক্ষুদ্রতর নিয়ে যা– সেই ইনফিনিটি এই শবনম।
যিনি পড়েছেন, তিনি হয়তো জানেন মূল্য.. হয়তো এখনো নয়।
কিন্তু যিনি এখনো পড়েননি, প্রিয় পাঠক– হাতে নিয়েই দেখুন একবার, প্রিয় অবসরে।
যুক্তিহীন মুগ্দ্ধ পাঠকের আলাপচারিতা আপাতত এটুকুই।
Mention Out Of Books শব্নম্
Title | : | শব্নম্ |
Author | : | Syed Mujtaba Ali |
Book Format | : | Hardcover |
Book Edition | : | Deluxe Edition |
Pages | : | Pages: 160 pages |
Published | : | by Student Ways (first published 1960) |
Categories | : | Romance. Fiction. Classics |
Rating Out Of Books শব্নম্
Ratings: 4.05 From 603 Users | 70 ReviewsPiece Out Of Books শব্নম্
পরচণড লুতুপুতু মারকা উপনযাস এবং বিরকতিকর !শবনম সমপরকে বোদধা, অবোধ এবং নিরবোধেরা সচরাচর বেশ ইতিবাচক কথা বলে থাকেনসুতরাং এটা আশচরয লাগতে পারে যে, যে শবনম পডেনি তাকে যদি পুরো কাহিনীর একটা সারাংশ বলা হযতাহলে নিরঘাত ঢলঢলে একটা পরেমের কাহিনী ভেবে বসবে এবং এটা তা-ই হতে পারতোযদি না মুজতবা আলীর অসাধারণ ভাষা আমাদের চোখে একটা রঙিন চশমা পডিযে রাখতোবেশ কযেক বছর আগে পডেছিলাম মুজতবা আলীর শহর-ইযার (১৯৬৯) শবনম (১৯৬০)-এর সাথে একে মেলানোটা হযতো ঠিক হবে না, কিনতু সমৃতি যদি পরতারণা না করে থাকে, তাহলে উপনযাস দুটো ঠিক না মিলিযেও পারা যাচছে না গলপের দিক দিযে
"গোডা আর শেষ, এই সৃষটিরজানা আছে বল কার? পরাচীন এ পুঁথি গোডা আর শেষপাতা কটি ঝরা তার?" বইযের দুই-তৃতীযাংশ শেষ হবার পরের অনুভূতি আর পুরোটা শেষ হবার বোধের মাঝে যে কি আকাশ-পাতাল তফাত হতে পারে এই বই পডে তা বুঝলাম কি বযপতি সে বোধের! সৈযদ মুজতবা আলী যথারথ গুরুশিষয!'আকাশ আননদপূরণ না রহিত যদিজডতার নাগপাশে দেহ মন হইত নিশচল''ফদল' আর 'রহমৎ'- উচছবসিত দাকষিণয ও করুণা...

রিভিউ দেযার জনয নিচের কোটেশনটাই যথেষট'উঠি'আমি বললুম, 'আবার কবে দেখা হবে?'...বললে, 'তুমি শুধু বিশবাস কর, তোমাকে দেখবার জনয আমার যে বযাকুলতা, তুমি কখনো সেটা ছাডিযে যেতে পারবে না''আমি বিশবাস করি না''দযা করে কর! শানতি পাবার ওই একমাতর পথ না হলে পাগলের মতো ছুটোছুটি করবে আর দেখ, তুমি যদি আমার কথাটা বিশবাস কর, তবে যদি কখনো আমার শকতিকষয হয, তবে তখন আমি বিশবাস করব যে আমাকে পাবার জনয তোমার যে বযাকুলতা সেটা আমি ছাডিযে যেতে পারব না তখন আমি পাব শানতি'দোরের কাছে এসে শেষ কথা বললে, 'আমার বিরহে তুমি অভযসত হযে যেয
রিভিউ দেযার জনয নিচের কোটেশনটাই যথেষট'উঠি'আমি বললুম, 'আবার কবে দেখা হবে?'...বললে, 'তুমি শুধু বিশবাস কর, তোমাকে দেখবার জনয আমার যে বযাকুলতা, তুমি কখনো সেটা ছাডিযে যেতে পারবে না''আমি বিশবাস করি না''দযা করে কর! শানতি পাবার ওই একমাতর পথ না হলে পাগলের মতো ছুটোছুটি করবে আর দেখ, তুমি যদি আমার কথাটা বিশবাস কর, তবে যদি কখনো আমার শকতিকষয হয, তবে তখন আমি বিশবাস করব যে আমাকে পাবার জনয তোমার যে বযাকুলতা সেটা আমি ছাডিযে যেতে পারব না তখন আমি পাব শানতি'দোরের কাছে এসে শেষ কথা বললে, 'আমার বিরহে তুমি অভযসত হযে যেয
#শবনম#সৈযদ_মুজতবা_আলীবিঃদরঃ - এটা কোন রিভিউ না...শবনমের মত একটি মাসটারপিসের রিভিউ লেখার মত যোগযতা এখনও আমার হযে উঠেনি আর সামানয এক পাঠক হযে এই দুঃসাহস আমি করতেও পারি নাবেশ কিছুদিন হলো শবনম শেষ করেছি কিনতু রিভিউ লিখব না বলেই কিছু লেখা হযে উঠেনি শবনমকে নিযে তবে পাঠক হিসেবে শবনমকে নিযে কিছু অনুভূতি তো পরকাশ করা যেতেই পারে এটা ভেবেই আজ হঠাৎ করেই লিখতে বসে পডলাম কিছু এলোমেলো অনুভূতি, ভালোলাগা আর মতামত নিযে পরথমেই ছোটট একটি মতভেদ দিযে শুরু করি অনেক রিভিউযার শবনম-এর রিভিউটা শুরু করে এর কাহিনী-সংকষেপ
0 comments:
Post a Comment
Note: Only a member of this blog may post a comment.